1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

করোনার চেয়ে পরিবেশ দূষণের কারণেই বেশি মৃত্যু : জাতিসংঘ

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১৯২ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :: কোভিড-১৯ মহামারী নয় বরং বিভিন্ন দেশ এবং কোম্পানির পরিবেশ দূষণ বিশ্বজুড়ে বেশি মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী বলে জানানো হয়েছে জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদনে।

মঙ্গলবার জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক এই প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে। এতে কয়েকটি বিষাক্ত রাসায়নিকের ব্যবহার বন্ধে ‘জরুরি ভিত্তিতে এবং উচ্চাভিলাষী ব্যবস্থা’ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, কীটনাশক, প্লাস্টিক এবং ইলেকট্রনিক বর্জ্যের কারণে বিশ্বজুড়ে যে দূষণ হচ্ছে তাতে মানবাধিকার ব্যাপকভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে। পাশাপাশি এই দূষণ বিশ্বজুড়ে এক বছরে অন্তত ৯০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটাচ্ছে। অথচ গুরুতর এই বিষয়টি বেশিরভাগ সময়ই এড়িয়ে চলা হয়।

ওয়াল্ডমিটারের তথ্যানুযায়ী, বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারীতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৫৯ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

পরিবেশ নিয়ে ওই প্রতিবেদন প্রকাশের পর জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিনিধি ডেভিড বয়েড বলেন, ‘দূষণ এবং বিষাক্ত রাসায়নিকের কারণে মানুষ যে মৃত্যু ঝুঁকিতে রয়েছে তা প্রতিরোধে বর্তমানে যেসব ব্যবস্থা আছে সেগুলো যে ব্যর্থ তা পরিষ্কারভাবেই বোঝা যাচ্ছে। এর ফলে মানুষের একটি সতেজ, স্বাস্থ্যকর এবং স্থিতিশীল পরিবেশ পাওয়ার অধিকার বিশ্বজুড়েই লঙ্ঘিত হচ্ছে।’

আগামী মাসে পরিবেশবিষয়ক এই প্রতিবেদনটি জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদে উপস্থাপন করা হবে। জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদ স্বাস্থ্যকর পরিবেশকে মানুষের মানবিক অধিকার বলে ঘোষণা করেছে।

মঙ্গলবার পরিষদের ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। সেখানে মানুষের তৈরি পরিবেশ দূষণকারী পদার্থ পলিফ্লুরোয়ালকাইল এবং পারফ্লুরোঅ্যালকাইলের ব্যবহার নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানানো হয়েছে। নন-স্টিক তৈজসপত্র তৈরিতে ওই দুই পদার্থ ব্যবহার করা হয়।

পলিফ্লুরোয়ালকাইল এবং পারফ্লুরোঅ্যালকাইলের সঙ্গে মানুষের ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। এটিকে ‘আজীবনের রাসায়নিক’ বলা হয়। কারণ, এটি সহজে ভাঙে না তাই এটি পরিবেশ থেকে নির্মূলও হয় না।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..